নিজে চাষাবাদ করার স্বপ্ন দেখলেও অর্থাভাবে সে স্বপ্ন পূরণ করতে পারেননি তিনি। এসময় তার আশার পালে হাওয়া দিয়েছে মানবিক সাহায্য সংস্থার জামানতবিহীন সহজ ঋণ।

মানবিক সাহায্য সংস্থা (এমএসএস)-এর ০১নং জোনের অন্তর্ভূক্ত ১১নং এরিয়ার ১২৯নং শাখার সদস্য মোসাঃ সুরাইয়া। অভাবের সংসারে লেখাপড়া চালিয়ে যেতে না পারায় মাত্র ১৮ বছর বয়সে গাজীপুরের পুবাইলের ছোট কয়ের গ্রামের বাসিন্দা মোঃ নাসির মিয়ার সাথে বিয়ে হয় তাঁর।

গৃহিণী তানজিলা আক্তার লিজার স্বামী মোঃ জামাল উদ্দিন এক সময় টাইলসের দোকানে চাকুরি করতেন। মাত্র তিন হাজার টাকা মাসিক বেতনে সংসারের ব্যয় মিটিয়ে দুই মেয়ের পড়াশোনার খরচ চালাতে

চাপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার পোল্লাডাঙ্গা গ্রামের একজন সফল নারী উদ্যোক্তা রেহানা বেগম। শুধু কৃষিকাজের উপর নির্ভরশীল থাকায় রেহানার সংসারের আর্থিক অবস্থা একসময় শোচনীয় পর্যায়ে ছিল।

জীবনে সফল হতে চাইলে কেবল মনে সাহস আর আত্মবিশ্বাস থাকাই যে যথেষ্ট সেটাই করে দেখিয়েছেন নওগাঁ জেলার রানীনগরের দিনমজুর রিতা বেগম।

বিয়ের পর থেকেই স্বামীর সংসারে অভাব অনটনে দিন কাটত আদরী বেগমের। সন্তান জন্মের পর অবস্থা আরও বেগতিক হয়।

ঠাকুরগাঁও জোন এর ১৫ নং শাখার ঋণী সদস্য মোছাঃ রশিদা খাতুনের বাড়ি ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার সালন্দর সাহা পাড়া এলাকায়। বাবা-মা, স্বামী-সন্তান সহ ৭ সদস্যের পরিবার তাঁর।

অভাবের সংসারে মাত্র ১৪ বছর বয়সে ৮ম শ্রেণীতে পড়া অবস্থায় দেলোয়ার হোসেনকে কর্মজীবনে নামিয়ে দেন তার বাবা। এরপর আর স্কুলে যাওয়ার সুযোগ হয় নি তার।

পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার ভারইমারী গ্রামের সফল নারী উদ্যোক্তা শিরিনা বেগম। প্রতিবেশীর অনুপ্রেরণায় মূলা চাষে আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছেন তিনি।

বর্তমানে কোয়েল ফার্ম থেকে রুহুল আমিনের মাসিক আয় প্রায় ৫০ হাজার টাকারও বেশি। রুহুল আমিন ও স্থানীয় কয়েক জনের প্রচেষ্টায় লাহারপুর গ্রামে কোয়েল পাখির মাংস ও ডিমের বাজার সৃষ্টি হয়েছে।

আট বছর বয়সেই পিতৃহারা হলে পরিবারের সদস্যদের মুখে খাবার তুলে দিতে ফল বিক্রি শুরু করেন মুক্তার হোসেন। ২০১২ সালে মুক্তারের বিয়ের পর সংসারে ব্যয় বাড়লেও সে অনুপাতে তার আয় বাড়েনি।

শীতপ্রধান দেশের ফল হিসেবে স্ট্রবেরির প্রচলন থাকলেও প্রান্তিক কৃষকদের কল্যাণে এখন বাংলাদেশেও স্ট্রবেরি চাষ ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে। এমন প্রান্তিক কৃষকদের তালিকায় এবার যুক্ত হলেন চাপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার পারকালুপুর ইউনিয়নের নাজমুল।

“The day I bought electric tool box was a landmark in my life; I was so happy that I cried. I know life is not easy here. Other than MSS, nobody stood beside me or my family. I hope my bad days are over.”

Bijoy training center, the name of a sewing training center that imparts training to the youths’ regardless men and women. Located at Vulta of Rupganj Upazila under Narayanganj district,

Suraiya aged 38 lives in Gulfartek village under Pubail Thana of Gazipur district. Suraiya cultivated bottle gourd, cauliflower and mustard on leased land of 30 decimals

শুরুর সময়টা সংগ্রামের ছিল। জামানত না থাকায় কোন ব্যাংক থেকেও ঋণ পাওয়া সম্ভব হয় নি। তখন আমার স্বামী এমএসএস সম্পর্কে জানতে পেরে আবেদন করলে তারা কয়েকদিনে মধ্যেই আমাকে ঋণ দেয়।

মানবিক সাহায্য সংস্থা (এমএসএস) এর আর্থিক সহযোগিতায় জাহানারা জয় করেছেন দারিদ্রকে। তিনি এমএসএস এর ৭নং জোনের ১৩নং এরিয়ার ৫২নং শাখার একজন ঋণী সদস্য।

সৈয়দপুরে অবস্থিত উক্ত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে সম্প্রতি সার্টিফিকেট অর্জন করেছেন কামারপুকুর ডিগ্রি কলেজের বিএ  ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী মোছাঃ সানজিদা আক্তার।

মানবিক সাহায্য সংস্থা (এমএসএস)-এর বগুড়া জেলায় ০২নং জোনের অন্তর্ভূক্ত ১৭নং এরিয়ার ৮১নং শাখার সদস্য মোছাঃ মোস্তারী খাতুন।বগুড়ার সদর উপজেলার নাটাইপাড়া গ্রামে তাঁর বাড়ি। স্বামী মোঃ আশাদুল হক জনি।

খাদিজা আক্তার (২৮), এমএসএস- এর নারী ঋণ কর্মসূচির (অগ্রসর) সদস্য। বাস করেন কেরাণীগঞ্জ উপজেলার আগানগর, জিনজিরায়। এ বয়সে অনেকেই যেখানে চাকরি করছেন বা চেষ্টায় রয়েছেন...

অসচ্ছল রেহেনা-আজিজ দম্পত্তির পরিবারে সুদিন ফিরিয়েছে মানবিক সাহায্য সংস্থা (এমএসএস) এর মহিলা ঋণদান কর্মসূচি।

পরিশ্রম, ইচ্ছা আর ভাগ্য সহায় থাকলে মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন সময়ের ব্যাপার মাত্র। রুনা বেগম, এমএসএস এর অগ্রসর ঋণী সদস্য। দুই বছর আগেও তার পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা...

নারায়নগঞ্জ বন্দর উপজেলার আনন্দনগর এলাকার অসচ্ছল দম্পত্তি তোফাজ্জুল-খালেদার ভাগ্য ফিরিয়েছে মানবিক সাহায্য সংস্থা (এমএসএস) এর মহিলা ঋণদান কর্মসূচি।

স্বামীর গার্মেন্টসে চাকরি আর সন্তান নিয়ে ঘর সামলানো, এই গন্ডিতেই থমকে ছিল রেশমীর জীবন। স্বল্প আয়ের টানাপোড়েনের সংসার। তবে ছোট্ট ঘরের জানালায় তাকিয়ে যারা আকাশ স্পর্শ...

মোছাঃ পলি বেগম এখন কাদিরগঞ্জ গ্রাম, দরিখরবোনা ইউনিয়নের (বোয়ালিয়া, রাজশাহী) বড় ব্যবসায়ী। অথচ বছর সাতেক আগেও তিনি ছিলেন সাধারণ একজন গৃহিণী। আলাদা করে...

এক সময়ের হতদরিদ্র কৃষক মালেকা-জাভেদ দম্পতি ভেড়া পালন করে সংসারে স্বচ্ছলতা এনেছেন।মানবিক সাহায্য সংস্থা (এমএসএস)-এর একজন ঋণী সদস্য মোছাঃ মালেকা খাতুন।

”একটা সংসারে তো কম লাগে না। কেবল দুধের ব্যবসা কইরা সংসার চালাতে আমার স্বামী হিমশিম খাচ্ছিল। প্রতিদিনই অভাব-অনটন নিয়া আমাদের ঘরে অশান্তি হইতো। এরপর ভাবলাম নিজেরা একটা গাভী কিনা দুধ বেচলে হয়তো সংসারে আয় উন্নতি বাড়বো।”

শিক্ষিত হয়ে ছাগল পালনকে অনেকেই প্রথম দিকে ভালো চোখে দেখেন নি! কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে পরবর্তীতে তারাই আমার সফলতা দেখে ছাগল পালন শুরু করেছেন।

বছর কয়েক আগেও ছেলের সংসারে বোঝা হয়ে থাকা মনসুরের এখন চা, বিস্কুট আর নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী বিক্রিতে ব্যস্ত সময় কাটে। খরচ বাদে প্রতিদিন ৩০০ টাকা লাভ থাকে  মনসুরের।