Categories
Others

ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে ৮৫টি নন রিব্রিদার মাস্ক দান করলো এমএসএস

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে বাংলাদেশের ভারত সীমান্তবর্তী জেলাগুলোয় করোনার ডেল্টা ভেরিয়েন্ট এর সংক্রমণ বাড়ায় সরকারি হাসপাতালগুলোতে অক্সিজেনের চাহিদা কয়েকগুণ বেড়েছে। সীমান্তবর্তী জেলা ঠাকুরগাঁও এর ব্যতিক্রম নয়। এ জেলায় করোনা সনাক্তের হার ৫০ ভাগেরও বেশি। ফলে এখানকার স্থানীয় হাসপাতালগুলো এই অক্সিজেন ব্যবস্থা সরবারহ করতে হিমশিম খাচ্ছে।

মানবিক সাহায্য সংস্থা (এমএসএস) সব সময় তার সামাজিক সেবা কার্যক্রমের আওতায় অগ্নিকাণ্ড, বন্যা, খরা, সাইক্লোনসহ বিভিন্ন দুর্যোগে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় ঠাকুরগাঁও এলাকার গরিব ও অসহায় মানুষের করোনা চিকিৎসা সেবায় পাশে দাঁড়াতে এমএসএস ৮৫টি নন-রিব্রিদার মাস্ক ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে দান করেছে।

মানবিক সাহায্য সংস্থা- এর প্রেসিডেন্ট জনাব ফিরোজ এম হাসান বলেন, “সীমান্তবর্তী জেলা ঠাকুরগাঁও অঞ্চলের মানুষ করোনার ডেল্টা ভেরিয়েন্ট- এ অধিক হারে সনাক্ত হচ্ছে। হাসপাতালগুলোতে করোনা রোগীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কিন্তু হাসপাতালগুলোতে এ ভিড় সামাল দেওয়ার মতো হেলথ কিট এর সরবরাহ করতে পারছে না। তাই মানবিক কারণেই এ অঞ্চলের দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াতে এমএসএস ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে পঁচাশিটি নন রিব্রিদার মাস্ক প্রদান করেছে।”

উল্লেখ্য, মানবিক সাহায্য সংস্থা- এর আই কেয়ার প্রোগ্রাম গত বছর থেকে করোনার প্রাদুর্ভাবের মধ্যেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে আই ক্যাম্প ও হেল্পলাইনের মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রায় ৮ হাজার দরিদ্র ও অসহায় মানুষকে বিনামূল্যে চক্ষুসেবা দিয়েছে। এছাড়াও, এই চক্ষুসেবার আওতায় ৬৫০ জন ছানি রোগীকে ছানি অপারেশন করে দেওয়া হয়েছে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।

Categories
Others

বাস্তুতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে বিশ্ব পরিবেশ দিবসে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালন করলো এমএসএস

বিশ্বব্যাপী অনিয়ন্ত্রিত নগরায়ন এবং শিল্পায়নের ফলে জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর এ কারণে বাংলাদেশ সহ সমুদ্র উপকূলবর্তী দেশ সমূহ ঝুঁকির মধ্যে আছে। পরিবেশ ও বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য রক্ষায় সবুজ বনায়নের কোন বিকল্প নেই। জাতিসংঘের পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচির আওতায় বিশ্বব্যাপাী ৫ জুন, ২০২১ বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হচ্ছে, যার এ বছরের প্রতিপাদ্য হলো- ‘বাস্তুতন্ত্রের পুনরুদ্ধার’। এর সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে প্রতি বছরের ন্যায় মানবিক সাহায্য সংস্থা (এমএসএস) তার ৬টি কর্ম এলাকায় বৃক্ষরোপন এবং বৃক্ষ বিতরণ কর্মসূচি পালন করেছে।মানবিক সাহায্য সংস্থা’র বৃক্ষরোপন এবং বিতরণ কর্মসূচি উদ্বোধন করেন সংস্থা’র প্রেসিডেন্ট জনাব ফিরোজ এম হাসান। এ সময় তিনি ঠাকুরগাঁও- এর সেনুয়া নদী এবং ভুল্লি নদীর পাড়ে এমএসএস- এর ঋণী সদস্যদের মাঝে ফলজ এবং বনজ গাছ বিতরণ করেন এবং বৃক্ষরোপন করেন। উক্ত স্থান ছাড়াও নীলফামারীর সৈয়দপুর, পঞ্চগড়ের বোদা, নওগাঁর বদলগাছি এবং বগুড়ার গাবতলী এলাকায় এমএসএস এর শাখা সমূহে বৃক্ষরোপন ও বিতরণ কর্মসূচি পালিত হয়। উল্লেখিত স্থানগুলোতে সংস্থার সদস্য এবং স্থানীয়দের মাঝে প্রায় দুই হাজার ফলজ গাছ এবং বনজ গাছ বিতরণ করা হয়।

জনাব ফিরোজ এম হাসান বলেন, “ বন্যা ও ঘুর্ণিঝড়ের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা পেতে এবং পরিবেশ ও বাস্তুতন্ত্রের পুনরুদ্ধারেরর জন্য আমাদের সবার বেশি বেশি করে গাছ লাগানো প্রয়োজন।”

Categories
Others

পঞ্চগড়ে এক হাজার অসহায় ও দরিদ্র মানুষ পাচ্ছেন বিনামূল্যে চক্ষুসেবা

সুবিধাবঞ্চিত মানুষের ছানি অপারেশনসহ সর্বাঙ্গীন চক্ষু সেবা প্রদানের লক্ষ্যে মানবিক সাহায্য সংস্থার আই কেয়ার প্রোগ্রাম ও সফিউদ্দিন আহমেদ ফাউন্ডেশন, ঠাকুরগাঁও সম্মিলিতভাবে পঞ্চগড় জেলার দ্ররিদ্র ব্যক্তিদের বিনামূল্যে ‘দোরগোড়ায় চক্ষু সেবা’ পৌঁছে দিচ্ছে।

এ লক্ষ্যে “নয়নতরী” ভ্রাম্যমাণ চক্ষু ক্লিনিকের মাধ্যমে গত ১ জুন ২০২১ তারিখ থেকে ৭টি ক্যাম্পের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এ কর্মসূচির আওতায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে ১০৫০ জন সুবিধাবঞ্চিত মানুষের বিনামূল্যে চোখ, ডায়াবেটিস ও রক্তচাপ পরীক্ষা করা হবে। ডাক্তারের প্রেসক্রিপসন অনুযায়ী রোগীদের বিনামূল্যে চশমা ও ঔষধ প্রদান করা হবে এবং আগত রোগী থেকে সনাক্ত করে ১৪০ জন ছানী রোগীকে বিনামূল্যে অপারেশন করিয়ে দেওয়া হবে।

“প্রতিরোধযোগ্য অন্ধত্ব দূরীকরণে আমরা বদ্ধপরিকর। ‘দোরগোড়ায় চক্ষু সেবা’ এর মাধ্যমে আমরা অসহায় চক্ষু রোগীদের ছানি শনাক্ত করি ও পার্টনার হাসপাতালের মাধ্যমে তাদের বিনামূল্যে ছানি অপারেশন করিয়ে দেই” বলেন এমএসএস-এর প্রেসিডেন্ট জনাব ফিরোজ এম হাসান। উল্লেখ্য, ভ্রাম্যমাণ চক্ষু ক্লিনিকের মাধ্যমে নভেম্বর, ২০২০ সাল হতে মোট ৫৯৫৩ জন চক্ষু রোগীকে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের চক্ষু সেবা প্রদান করা হয়েছে ও ৫২০ জন ছানি রোগীদের বিনামূল্যে ছানী অপারেশন করে দেয়া হয়েছে। এছাড়া চশমা দেয়া হয়েছে ১২১৩ জনকে, ঔষধ দেয়া হয়েছে ৮১১ জনকে। বাংলাদেশে প্রতিরোধযোগ্য অন্ধত্ব দূরীকরণে আই কেয়ার প্রোগ্রাম-এমএসএস (ইসিপি) কাজ করে যাচ্ছে। ইসিপি বিশ্বাস করে যে দারিদ্রতার জন্য কেউ অন্ধ রবে না।

Categories
Others

এমএসএস ও সফিউদ্দিন আহমেদ ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে ২১ জন বেকার নারী-পুরুষ পাচ্ছেন ড্রেস মেকিং এবং টেইলরিং প্রশিক্ষণ

করোনা মহামারীতে মানুষের অর্থনৈতিক সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। এ পরিস্থিতিতে কারিগরি শিক্ষার মাধ্যমে দারিদ্র্য ও বেকারত্ব দূর করে আত্ম-কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব। আর এ পরিকল্পনাকে সামনে রেখে মানবিক সাহায্য সংস্থা (এমএসএস) এর শিক্ষা ও সামাজিক সেবা কার্যক্রম ‘সফিউদ্দিন আহমেদ ফাউন্ডেশন’ এর সহায়তায় এমএসএস টেকনিক্যাল স্কুল- এ ড্রেস মেকিং এবং টেইলরিং কোর্স চালু করেছে।

উক্ত কোর্সটিতে দুটি ব্যাচে মোট ২১ জনকে ড্রেস মেকিং এবং টেইলরিং প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। মানবিক সাহায্য সংস্থা’র প্রেসিডেন্ট জনাব ফিরোজ এম হাসান বলেন, “এই প্রশিক্ষণ থেকে দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে ঠাকুরগাঁও অঞ্চলে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে, উদ্যোক্তা তৈরি হবে এবং আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটবে।”

উল্লেখ্য, মানবিক সাহায্য সংস্থা ১৯৮২ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে শিক্ষা ও সামাজিক সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করে লাখো মানুষের অর্থনৈতিক এবং সামাজিক উন্নয়নের মাধ্যমে মানব মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় নিরলসভাবে কাজ করে আসছে।

Categories
Others

বিনামূল্যে চক্ষুসেবা পেলেন ১৪১০ জন অসহায় মানুষ

করোনা মহামারীর জন্য কিছুদিন বন্ধ থাকার পর আবার দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর চক্ষুসেবার জন্য কাজ করছে মানবিক সাহায্য সংস্থা। বিনা মূল্যে চক্ষুসেবা পৌঁছে দিতে ‘এমএসএস-আই কেয়ার প্রোগ্রাম’ ও ‘সফিউদ্দিন আহমেদ ফাউন্ডেশন, ঠাকুরগাঁও’ সম্মিলিতভাবে ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড় জেলার ৮টি স্থানে ১১ মার্চ থেকে ৩ এপ্রিল পর্যন্ত নয়নতরী- ভ্রাম্যমাণ আই ক্লিনিকের মাধ্যমে ৮ দিন ব্যাপী বিনামূল্যে চক্ষুসেবা কর্মসূচি পরিচালিত করে।

এই ধারাবাহিকতায় ঠাকুরগাঁও জেলার রহিমানপুর ইউনিয়ন পরিষদ, বালুর হাট- রায়পুর ইউনিয়ন পরিষদ, আখানগর, বড় খোচাবাড়ি- জগন্নাথপুর ইউনিয়ন পরিষদ, গড়েয়া ইউনিয়ন পরিষদ, লোহাগাড়া- পীরগঞ্জ এবং পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারি-তোরিয়া ইউনিয়ন পরিষদ ও বোদা- পাঁচপীর ইউনিয়ন পরিষদ এলাকায় মোট ১ হাজার ৪১০ জন রোগীকে বিনা মূল্যে বিভিন্ন প্রকারের চক্ষু সেবা প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে চশমা দেওয়া হয়েছে ৩৮৯ জনকে, ব্লাড প্রেসার ও সুগার পরীক্ষা টেস্ট করা হয়েছে ৪১৪ জনের, ছানি সনাক্ত করা হয়েছে ১৯২ জনের।

মানবিক সাহায্য সংস্থা- এর আই কেয়ার প্রোগ্রাম ২০১৪ সাল থেকে প্রায় দুই শতাধিক ভ্রাম্যমাণ আই ক্যাম্পের মাধ্যমে এক লক্ষ বিশ হাজারের অধিক প্রান্তিক ও দরিদ্র চক্ষু রোগীকে বিনা মূল্যে চক্ষুসেবা প্রদান করেছে।

Categories
Eye Care

দোরগোড়ায় চক্ষু সেবা

আপনার অথবা আপনার পরিবারের কারো চোখে সমস্যা। দেখতে পারেন না ঠিক মতো। এদিকে, আর্থিক অবস্থা ভালো নয় যে চিকিৎসা করাবেন। তার সাথে হাসপাতালও দূরে বলে চোখের অসুবিধাটা নিয়েই পথ চলতে হচ্ছে। কিন্তু মাঝে মাঝে মনে হয় ‘আহ যদি আমার বাড়িটা হাসপাতালের পাশে হতো আর আমার চিকিৎসা করার সামর্থ্য থাকতো, তবে ভালো করে আবার সব দেখতে পেতাম ’।

এ রকম কল্পনা করেই দিন কাটে দৃষ্টি সমস্যায় ভোগা সমাজের সুবিধা বঞ্চিত মানুষদের। তবে এসব অসহায় মানুষদের কল্পনাকে বাস্তব করতে এগিয়ে আসেন সমাজের আলেকিত কিছু মানুষ। যাদের সহযোগিতায় এমএসএস আই কেয়ার ছুটে যায় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে, একেবারে মানুষের দোরগোড়ায়।

এমএসএস আই কেয়ার কীভাবে দোরগোড়ায় চক্ষু সেবা কার্যক্রম সম্পন্ন করে তার ছোট্ট একটা বিবরণ দেই। প্রথমে এমএসএস এর শাখা অফিসগুলোতে ভ্রাম্যমাণ আই ক্যাম্পের সিডিউল সহ চিঠি পাঠানো হয়। এই চিঠি পেয়ে শাখা অফিসগুলো বিভিন্নভাবে আই ক্যাম্পের প্রচার করেন সুবিধা বঞ্চিত স্থানীয় জনগণের মাঝে। তারপর নির্দিষ্ট দিন সেই এলাকায় ভ্রাম্যমাণ চক্ষু ক্লিনিকের মাধ্যমে আই ক্যাম্প বসে।

সেখানে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে চক্ষু দেখা হয় এবং ব্যবস্থাপত্র দেওয়া হয়। ক্যাম্পে যাদের চোখে ছানি সনাক্ত করা হয় তাদের অপারেশনের তারিখ জানিয়ে দেওয়া হয়। ঐ তারিখ অনুযায়ী ছানি রোগীকে কাছাকাছি এমএসএস শাখা অফিসে যেতে বলা হয়। এরপর নির্ধারিত সময়ে রোগীকে এমএসএস এর সহযোগী হাসপাতাল (যেখানে রোগীর অপারেশন হয়) কর্তৃপক্ষ তাদের তত্ত্বাবধানে বিনা খরচে হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং অপারেশন সম্পন্ন করে।

অপারেশনের পর রোগীকে অবজার্ভেশনে রাখা হয় পুরো একদিন। এই একদিনে অপারেশন পরবর্তী কোন জটিলতা ধরা না পড়লে তাকে পরের দিন যেখান থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল সেখানে বিনা খরচে পৌঁছে দেওয়া হয়। এমএসএস আই কেয়ার অপারেশন, বেড ভাড়া এবং প্রয়োজনীয় ওষুধসহ সম্পূর্ণ প্রক্রিয়ার খরচ বহন করে।

উল্লেখ্য, এবার এমএসএস আই কেয়ার দুটি জেলার (ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড়) ১৪টি স্থানে নয়নতরী ভ্রাম্যমাণ আই ক্লিনিকের মাধ্যমে ৮টি আই ক্যাম্প করে। এই আই ক্যাম্পের মূল উদ্দেশ্য দরিদ্র ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষদের ছানি সনাক্ত করা এবং তাদের বিনা মূল্যে ছানি অপারেশন করিয়ে দেওয়া। ৮টি ক্যাম্পে মোট চক্ষু সেবা দেওয়া হয় ৬৭২ জনকে।  আর ছানি সনাক্ত করা হয় ২০০ জনের। এই ২০০ জনের মধ্যে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ১৭২ জনকে। অন্যদের ডায়াবেটিস ও অন্যান্য শারীরিক অসুবিধা থাকায় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। প্রস্তুত রাখা ১৭২ জনের মধ্যে ৪৫ জনের সফল অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে। বাকিদের নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী আগামী ১৫ ডিসেম্বর ২০২০ এর মধ্যে অপারেশন সম্পন্ন হবে।

Categories
Others

আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবস উপলক্ষে মানবিক সাহায্য সংস্থার ওয়েবিনার

জাতিসংঘ ঘোষিত আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবস উপলক্ষে অনলাইনে আলোচনা সভার আয়োজন করেছে ‘মানবিক সাহায্য সংস্থা’। বৃহস্পতিবার আয়োজিত এ ওয়েবিনারের প্রতিপাদ্য ছিল-আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবসে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মানবিক সাহায্য সংস্থার অবদান।

ওয়েবিনারে স্বাগত বক্তব্য ও আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবসে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মানবিক সাহায্য সংস্থার অবদান সম্পর্কিত ধারণা ও সুপারিশপত্র উপস্থাপন করেন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক মুনাওয়ার রেজা খান। সংস্থার দু’জন অগ্রসর ঋণী সদস্য এবং উদ্যোক্তা সুরাইয়া বেগম ও হাসানা হেনা বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে তাদের অর্থনৈতিক অগ্রগতির অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন।

ওয়েবিনারে অতিথি হিসেবে আলোচনা করেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক ইত্তেফাকের সিনিয়র সাংবাদিক ফরিদা ইয়াসমিন, মুসলিম এইড, ইউকে, বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর রাবেয়া সুলতানা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক শারমিন্দ নীলোর্মি। অতিথিরা বৈশ্বিক ও বাংলাদেশ প্রেক্ষাপটে সুবিধাবঞ্চিত নারীদের অর্থনৈতিক অংশগ্রহণের স্বীকৃতি, উন্নয়ন ও অধিকার প্রতিষ্ঠার উপর গুরুত্বারোপ করে তাদের সুপারিশ প্রদান করেন। ওয়েবিনারে সমাপনী বক্তব্য এবং অংশগ্রহণকারীদের ধন্যবাদ জানান এমএসএস’র উপদেষ্টা তরিকুল গণি।

উল্লেখ্য, ‘মানবিক সাহায্য সংস্থা’ ১৯৭৪ সাল থেকে সুবিধাবঞ্চিত নারীদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কাজ করে আসছে। ২০২০ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত গ্রামে ও শহরে মোট ১৫ লাখ ৮ হাজার ২৫৬ জন নারীকে মানবিক সাহায্য সংস্থার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচিতে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। যার মধ্যে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত হয়ে কর্ম-সংস্থানের সুযোগ হয়েছে ১৩ লাখ ৬৭ হাজার ৬৫৬ জন নারীর।

Categories
Covid - 19 Others

মানবিক সাহায্য সংস্থা’র পক্ষ থেকে কোভিড -১৯ ত্রাণ বিতরণ

সালেহ্ বিপ্লব : [২] কোভিড মহামারীতে গোটা বিশ্বের মতো বাংলাদেশও আক্রান্ত। বিশেষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী দরিদ্র জনগোষ্ঠী যারা অচলাবস্থার  কারণে ব্যবসা সচল রাখতে পারেননি। পারিবারিকভাবে চরম অভাব-অনটানে পড়েছেন।

[৩] মানবিক সাহায্য সংস্থার (এমএসএস) সহকারী পরিচালক স্বপনা রেজা জানান, এমএসএস  গত ২৯ ও ৩০ জুন উত্তরাঞ্চলের রংপুর ও রাজশাহী বিভাগে কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের অন্তর্গত অধিক ক্ষতিগ্রস্ত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে প্রাথমিক উদ্যোগ হিসেবে আপাতত ৩ হাজার সদস্যের মাঝে মোট ৩০ লক্ষ টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে।

Source Amadershomoy

Categories
Education Others

অস্বচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে এম এস এস’র শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

অস্বচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করেছে মানবিক সাহায্য সংস্থা। শুক্রবার সকালে সৈয়দপুর কমিউনিটি বেইজড রিসোর্স সেন্টারে দরিদ্র পরিবারের মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে এ শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়। দারিদ্রের কারনে পড়ালেখা যাতে ব্যাহত না, পড়ালেখার প্রতি আগ্রহ বাড়ানো এবং গুনগত শিক্ষার প্রসার ও সর্বোপরি দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা উন্নতির লক্ষে মানবিক সাহায্য সংস্থার প্রতিবছর এ শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করে আসছে।

Categories
Others

‘Noyon Tori’ Starts Moving

Epyllion Group Managing Director Reaz Uddin Al-Mamoon and MSS president Feroz M Hassan along with others pose for a photo after signing a collaborative memorandum of agreement on mobile eye clinic at the corporate office of the group in the capital on Wednesday. —sun photo

‘Noyon Tori’, a vehicle equipped with state-of-the-art eye care equipment, stated moving towards remote rural areas of the country on Wednesday with an aim to provide free eye treatment to the needy.

To make the noble initiative a well-functional one, Epyllion Foundation signed a collaborative memorandum of agreement with the Eye Care Project of Manabik Sahajya Sangstha (ECP-MSS) at the foundation’s corporate office in the capital, says a press release. As per the deal, the Epyllion Foundation made a financial grant of Tk 2.5 million the ECP-MSS as a partial cost to procure the mobile eye clinic.

Epyllion Foundation chief operating officer Arshad Ali Chowdhury and Manabik Sahajya Sangstha president Feroz M Hassan signed the agreement in presence of Epyllion Group managing director Reaz Uddin Al-Mamoon, CSR manager SM Nazmul Ahsan, MSS advisor Tarikul Ghani and executive director ANM Emam Hasanath.

Categories
Others

MSS observed Global Hand washing Day

Speakers at a rally on Thursday, 15 October 2015 said hand washing with soap at key periods is one of the most inexpensive ways to prevent many waterborne and respiratory diseases.
They were speaking at a programme at Rayer Bazar in the city to mark the Global Handwashing Day 2015. Manabik Shahajya Sangstha (MSS), in association with Save the Children has organized the event under its Integrated Child Development Project (ICDP).
Lawmaker Shirin Nayeem was present at the programme as the chief guest while renowned singer Ferdous Ara attended it as special guest. A N Md. Emam Hasanath, Executive Director of MSS, women councilor Aleya Sarwar Daizy, Dr. Kazi Asadur Rahman, Senior Manager of Shishuder Jonno programme of Save the Children.
Kamrun Naher Ahmed, Manager of Shishuder Jonno programme of Save the Children, Jamila Akter, Deputy Director of MSS, Modabber Hossain Shaheen, Assistant Director of MSS, Swapna Reza Head of Advocacy, Communication & Social Services and Shaila Sultana, Project Manager of ICDP were also present on the occasion. Stressing the need for washing hands properly, speakers said even though people around the world wash hands, not all of them use soaps.
They also said washing hands properly could bring down the infections of diarrheal diseases by half. Around 400 people participated in the programme. Later, they brought out a procession that paraded different thoroughfares of the city.